সম্ভাব্য পুঁজি:
২০০০০ টাকা থেকে ৫০০০০ টাকা পর্যন্ত
সম্ভাব্য লাভ:
সাধারণ মানের ১০০ ডজন গোল টুপির উৎপাদন খরচ ৬ হাজার থেকে ৮ হাজার টাকা। কিন্তু বিক্রি করা যায় ১০ হাজার থেকে ১৫ হাজার টাকায়। হ্যাটের ক্ষেত্রে লাভ আরও বেশি।
যা প্রয়োজন:
সেলাই মেশিন, সুতা, জরি, কাপড়, পিন, আঠা, বোর্ড ও সুচ।
প্রস্তুত প্রণালি:
কাপড় কেটে সেলাই করে নিয়ে নানা আকৃতির টুপি ও হ্যাট তৈরি করা যায়। হ্যাটের ক্ষেত্রে শক্ত কাপড় ব্যবহার করা হয়। হ্যাট বা টুপির ডিজাইনের বৈচিত্র্য আনতে জরি বা সুতার কাজ করা যায়। পার্স বা চশমার খাপও একই প্রক্রিয়াতেই তৈরি করতে হয়। কাপড় কেটে সেলাই করে ছোট-বড় নানা আকার দেওয়া। টুপি তৈরির পর বেঁচে যাওয়া ছাট কাপড় দিয়ে ছোট পার্সসহ চশমার খাপ তৈরি করা সম্ভব।
বাজারজাতকরণ:
টুপি বা হ্যাট এখন নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের একটি। এটির বাজারজাতকরণ সহজ। গ্রামগঞ্জে সর্বত্রই এর চাহিদা রয়েছে। পাইকারদের সঙ্গে যোগাযোগ করেও বিক্রি করা যায়। ইন্দোনেশিয়া, সুদানে টুপির বেশ কদর আছে। তাই রপ্তানিরও সুযোগ রয়েছে। পার্সের প্রয়োজনীয়তা তো প্রায় সব নারী-পুরুষের জন্যই প্রযোজ্য। যেকোনো গার্মেন্টস পণ্য বিক্রির দোকানে টুপির পাইকার হিসেবে সরবরাহ করা যায়।
যোগ্যতা:
বিশেষ কোনো যোগ্যতার প্রয়োজন নেই। তবে সেলাই মেশিনে সেলাই জানা জরুরি।
তথ্য:
তথ্য আপা প্রকল্প